বুধবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

গ্রামীণফোন সিমে ১জিবি প্যাক এ ২০০% ডাটা বোনাস।


গ্রামীণফোন সিমের গ্রাহকদের জন্য
সুখবর!!! ১জিবি প্যাক এ ২০০% ডাটা বোনাস ★ গ্রামীণফোনে এখন socializing হবে তিনগুণ বেশি কারন
১জিবি -এর দামে পাচ্ছ পুরো ৩জিবি ইন্টারনেট। ★ অফারটি পেতে ডায়াল করুন:-
*৫০০০*১৮১# ★ বোনাস ভলিউম রাত ২টা থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে ব্যবহার
করা যাবে। ★ বোনাস ভলিউম এর মেয়াদ ৭ দিন
শুধুমাত্র গ্রামীণফোন-এর প্রিপেইড গ্রাহকগণের জন্য
প্রযোজ্য। ★ নির্দিষ্ট ভলিউম শেষ হবার পর অতিরিক্ত ইন্টারনেট
ব্যবহারে টাকা ০.০১/১০ কেবি হারে চার্জ প্রযোজ্য হবে
(মেয়াদ থাকা পর্যন্ত)। ★ গ্রাহকগণ ডাটা ব্যালেন্স চেক করতে ডায়াল করুন:-
*১২১*১*২# ★ ৩% সম্পূরক শুল্ক এবং সম্পূরক শুল্কসহ উল্লিখিত মূল্যের
উপর ১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য। ★ পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত অফারটি চলবে। ★ অফারটি ডিঅ্যাক্টিভ করতে ‘STOP’ লিখে SMS করুন ৫০০০
নম্বরে। ★

শনিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

শনিবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৫

গায়ের রঙ ফর্সা করার কার্যকরী কিছু টিপস !

আজ থাকছে গায়ের রঙ ফর্সা করার কার্যকরী কিছু টিপস। ঘরে বসে এই টিপসগুলো অনুসরণ করলে আপনি পাবেন ফর্সা ও দ্যুতিময় ত্বক। আপনাকে আর টাকা খরচ করে কেমিক্যাল যুক্ত বিষাক্ত প্রসাধনী কিনতে হবে না । চলুন জেনে নেই এই টিপসগুলি।
টিপস -১
মসুর ডাল গুঁড়ো করে নিন মিহি করে। তার মধ্যে ডিমের হলুদ অংশটা মেশান। রোদের মধ্যে এই পেস্টটা শুকিয়ে নিন ভালো করে। একদম মচমচে হয়ে গেলে গুঁড়ো করে শিশির মধ্যে ভরে রেখে দিন। প্রতিদিন রাতে শোবার আগে ২ ফোটা লেবুর রসের সঙ্গে ১ চামচ দুধ ও এই গুঁড়ো খানিকটা মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগান। আধ ঘন্টা রাখার পরে মুখটা ধুয়ে ফেলুন। মুখ ধোয়ার পর কাঁচা দুধ খানিকটা তুলোতে নিয়ে মুখে বুলিয়ে নিন। আরও ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
টিপস -২
তিল বেটে নিন অথবা গুঁড়ো করে নিন। এতে সামান্য পানি মিশিয়ে ভালো করে চটকে নিন। এবার ছেঁকে নিন। ছাঁকার পর একটা সাদা রঙের তরল পাবেন সেটা মুখে লাগান, বিশেষ করে রোদে পোড়া জায়গায়। আধা ঘণ্টা পর ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। অচিরেই ত্বকের রঙ ফিরে পাবেন।
টিপস -৩
ত্বকের রং আরও ফর্সা করার জন্য টক দই লাগান মুখে। যাদের ত্বক শুষ্ক তাঁরা মধু ও দই মিশিয়ে নিন। মিনিট বিশেক রাখুন মুখে, তারপরে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত তিন দিন এরকম লাগাতে হবে।
টিপস -৪
তৈলাক্ত ত্বক উজ্জ্বল করতে মুলতানি মাটি, থেঁতো করা পদ্মপাপড়ি ও নিমপাতা বাটা এবং চালের গুঁড়ো মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করুন। মুখে-গলায় লাগিয়ে রাখুন। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। ধুয়ে ফেলার পর মুখে কাঁচা দুধ লাগিয়ে রাখুন আরও আধা ঘণ্টা।
টিপস -৫
আলুর রস ও কাঁচা দুধ মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করুন। সাথে দিন চন্দনের গুঁড়ো। দিনে ২বার এই মিশ্রণ মুখে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট করে। দ্রুত রঙ উজ্জল হবে। চন্দন না দিলেও সমস্যা নেই।
এগুলো থেকে যে কোন একটি উপায় বেছে নিন। এবং অবলম্বন করুন। নাম্বার ৫ ছাড়া বাকি যে কোন প্যাক ব্যবহার করলে দিনে দুবার কাঁচা দুধ মুখে লাগিয়ে রাখবেন। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলবেন। এতে জলদি কাজ করবে।
লাস্ট টিপস
এক. এক টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ, এক টেবিল চামচ মধু, এক টেবিল চামচ লেবুর রস এবং ১/২ টেবিল চামচ বাদামের তেল ভালো ভাবে মিশিয়ে মুখে ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে তারপর পরিষ্কার করুন। এই প্যাকটি মুখের উজ্জ্বলতা বাড়াবে আর রোদে পোড়া ভাব দূর করবে।
দুই. বেশন, দুধ ২ চা চামচ এবং লেবুর রসের মিশ্রন মুখে, গলায় লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২বার লাগালে আপনার গায়ের রঙ অবশ্যই উজ্জ্বল হবে।
তিন. ঝকঝকে ত্বকের জন্য চন্দন গুঁড়োর অবদান অনস্বীকার্য। চন্দন গুঁড়োর সাথে দুধ মিশিয়ে প্রত্যেকদিন হালকা হাতে ম্যাসাজ করুন। অল্প দিনের মধ্যে আপনার মুখে হাসি ফুটবেই।
চার. টমেটোতে অ্যালার্জি না থাকলে কয়েক ফোঁটা লেবুর রসের সাথে এর ক্লাথ মিশিয়ে মুখে এবং গলায় ব্যবহার করুন। ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন আপনাকে অনেক ফর্সা দেখাবেই।
পাঁচ. ১/২ কাপ চায়ের লিকার(ঠাণ্ডা), ২ চামচ চালের গুঁড়ো, আধা চামচ মধু মিশিয়ে মুখে লাগান। চালের গুঁড়ো স্ক্রাবার হিসেবে কাজ করবে আর মধু মুখের আর্দ্রতা বজায় রাখবে।
ছয়. শশার রস আর মধু সমান পরিমাণ নিয়ে ১৫ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখুন। এটি শুষ্ক ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। তবে তৈলাক্ত ত্বকে মধুর বদলে লেবু ব্যবহার করতে হবে।
সাত. সপ্তাহে একবার পাকা কলা চটকিয়ে মুখে লাগান আর ৩/৪ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। মুখে লুকিয়ে থাকা সব ময়লা নিমিষে পালিয়ে যাবে আর আপনি হয়ে উঠবেন আরও আকর্ষণীয়।
আট. ২ টেবিল চামচ বেসন, ২ চিমটি কাঁচা হলুদ , ২-৩ ফোঁটা লেবুর রস আর এক চা চামচ দুধ দিয়ে প্যাক বানিয়ে মুখে ৫ মিনিট ভালো ভাবে ম্যাসাজ করুন। তারপর ২০ মিনিট পরে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। তবে মনে রাখবেন, হলুদ সবার ত্বকের জন্য নয়। তাই আগে একটু টেস্ট করে নিবেন কাঁচা হলুদ আপনার বন্ধু না শত্রু।
নয়. কাঁচা আলুর রস অথবা আলু পাতলা করে কেটে অথবা আলুর পাল্প দিনে ২বার করে ব্যবহার করলেও ভালো ফল পাবেন।
টিপসগুলো মেনে চলার আগে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন উপাদানগুলোর সাথে আপনার ত্বক মানিয়ে নিতে পারে কিনা। আগে অল্প করে হাতে লাগিয়ে দেখবেন কোন ধরণের চুলকানি কিংবা জায়গাটা লাল হয়ে যাচ্ছে কিনা, তারপর পছন্দসই প্যাকটি বেছে নিন।

বুধবার, ৫ আগস্ট, ২০১৫

Social & Cominaction New

Latest News Update পেতে আমাদের সাথে থাকুন

GrameenPhone FnF

আর এস এম এস দিয়ে আপ্নার এফ এন এফ পাঠাতে হবে না,এখন গ্রামীন ফোনে *২৮৮৮# ডায়াল করে আপ্নার এফ এন এফ ও সুপার এফ এন এফ সহ অনেক কিসু আড্ড করতে পারবেন।চাজ্র প্রজেজ্জ ...

টি ব্যাগের ৫ টি ভাল গুন

আমরা প্রতিদিন চা পান করি, পান করার পর সাধারণত টি ব্যাগটি আমরা ফেলে দেই। গ্রিন টি, ব্ল্যাক টি, আদা চা বা পুদিনার চা এগুলো এখন টি ব্যাগেই পাওয়া যায়। আমরা কি জানি এসব চায়ের টি ব্যাগগুলোরও অনেক উপকার রয়েছে?  

স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট ফ্যামিলি হেলথ ফ্রিডম নেটওয়ার্ক জানিয়েছে টি ব্যাগের অসাধারণ কিছু স্বাস্থ্য গুণের কথা। 
১.ত্বকের জ্বালাপোড়া দূর করতে
এক কাপ চা খাওয়ার পরে টি ব্যাগটি সংরক্ষণ করুন এবং একে ঠাণ্ডা হতে দিন। এরপর একে ঠান্ডা পানিতে ভেজান এবং সরাসরি ত্বকের জ্বালাপোড়া, রোদেপোড়া অথবা মশার কামড় এমন জায়গাতে লাগান। এটি প্রদাহ দূর করে আক্রান্ত অংশের নিরাময়ে কাজ করে। 
২.বার্ধক্যের চিহ্ন রোধে
একইভাবে ঠান্ডা টি ব্যাগকে চোখে লাগালে কালো দাগ (ডার্ক সার্কেল), বলিরেখা এবং ফোলাভাব দূর করবে। প্রতিদিন এটা করলে ত্বক তরুণ হবে। 

৩. জুতার গন্ধ রোধে
বিশেষ করে গরমকালে ঘাম এবং অতিরিক্ত গরমে আমাদের জুতার ভেতর এক ধরনের গন্ধ তৈরি হয়। এ গন্ধ থেকে শুকনো টি ব্যাগ মুক্তি দিতে পারে। গন্ধযুক্ত জুতায় একটি শুকনো টি ব্যাগ সারারাত রেখে দিন। গন্ধ দূর হবে।   
এ ছাড়া টি ব্যাগ গাড়িতে,জিম ব্যাগে রেখে দিতে পারেন। এটা বাজে গন্ধ দূর হতে সাহায্য করবে। 
৪. গন্ধযুক্ত ফ্রিজে
অপরিষ্কার গন্ধযুক্ত ফ্রিজের খাবারে জীবাণু হতে পারে। যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। কয়েকটি টি ব্যাগ ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন। বাজে গন্ধ দূর হবে।   
৫. পোকামাকড় দূর করতে
বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড় আমাদের বাড়িতে থাকে। কাপ বোর্ড বা র‍্যাকের মধ্যে টি ব্যাগ রাখতে পারেন। বিশেষত মেন্থল গন্ধযুক্ত টি ব্যাগের গন্ধ পোকামাকড় পছন্দ করে না এবং সেসব জায়গায় পোকামাকড় আসার আশঙ্কা কম থাকে।