রবিবার, ২০ জানুয়ারী, ২০১৯

বাগাতিপাড়ায় স্ত্রী সন্তানসহ আড়ানী বাজারের ব্যবসায়ী নিহত।

আড়ানী পৌর বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী খালেদ সু স্টোর এর মালিক খাইরুল ইসলাম এর ছেলে আব্দুল খালেদ রব (৩৫) তার স্ত্রী সোনিয়া বেগম (২৮) ও সন্তান তাসবি হাসান (৮)  মর্মান্তিক সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত হয়েছে।
আজ (রোববার) আনুমানিক বিকেল ৪টায় পারিবারিক দাওয়াত থেকে আড়ানী নিজ বাড়িতে ফেরার পথে বাগাতিপাড়া উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ডিগ্রি কলেজের কাছে অবদা নামক স্থানে বালুভর্তি ট্রাক তাদের মোটরসাইকেল কে ধাক্কা দেয়। এ সময় পরিবারের তিনজন ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। এই দূর্ঘটনায় আড়ানী বাজার এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। ঘাতক ট্রাকটিকে থানাপুলিশ আটক করেছে।

এই বিষয়ে বাগাতিপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) স্বপন কুমার চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০১৬

প্রতি কলড্রপে এক মিনিট ক্ষতিপূরণ | বিটিআরসির নির্দেশনা

প্রতি কলড্রপে এক মিনিট ক্ষতিপূরণ

মুঠোফোনে কথা বলার ক্ষেত্রে কলড্রপ হলে এখন থেকে এক মিনিট ক্ষতিপূরণ পাবেন গ্রাহক। দেশের সব মোবাইল অপারেটরকে এমন নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।

প্রতি-কলড্রপে-এক-মিনিট-ক্ষতিপূরণ-বিটিআরসির-নির্দেশনা

বিটিআরসির নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ইদানীং লক্ষ করা যাচ্ছে মুঠোফোনে প্রয়োজনীয় কথোপকথন শেষ হওয়ার আগেই সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় অর্থাৎ কলড্রপ হয়। এখন থেকে এমন কলড্রপ হলে ক্ষতিপূরণ হিসেবে গ্রাহককে কল মিনিট ফেরত দিতে হবে। ১৯ জানুয়ারি এ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
বিটিআরসি সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ১৫ ডিসেম্বর ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত একটি সভায় কলড্রপ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। সে সভায় কলড্রপে ক্ষতিপূরণ বাধ্যতামূলক করার সিদ্ধান্ত নিতে বিটিআরসিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বিটিআরসির সচিব ও মুখপাত্র সরওয়ার আলম বলেন, ‘গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করার জন্যই এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে মোবাইল অপারেটররা তাদের কলড্রপের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নামিয়ে আনবে বলে আমরা আশা করছি।’
বিটিআরসির এমন নির্দেশনায় মোবাইল অপারেটররা বলছে, তাদের নেটওয়ার্কে কলড্রপের হার নির্ধারিত মানের মধ্যেই রয়েছে। কলড্রপের ক্ষেত্রে বিটিআরসির নতুন নির্দেশনার বিভিন্ন দিক এখন মোবাইল অপারেটররা বিশ্লেষণ করছে।
গ্রামীণফোনের ভারপ্রাপ্ত প্রধান করপোরেট অ্যাফেয়ার্স কর্মকর্তা হোসেন সাদাত প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিটিআরসির নির্দেশনা আমরা পেয়েছি। এখন বিষয়টি বিশ্লেষণ করা হচ্ছে, অন্য মোবাইল অপারেটরদের সঙ্গেও এ বিষয়ে আলোচনা চলছে আমাদের। সব অপারেটরের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে বিটিআরসির কাছে কিছু ব্যাখ্যা জানতে চাইব আমরা।’
আরেক অপারেটর রবি আজিয়াটার ভাইস প্রেসিডেন্ট ও মুখপাত্র ইকরাম কবীর বলেন, বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতের কলড্রপ বিটিআরসির বেঁধে দেওয়া সীমার মধ্যেই আছে, রবির কলড্রপের হার এর মধ্যে সবচেয়ে কম।
এর আগে দেশের মোবাইল অপারেটররা ২০১৪ সালে গ্রাহকদের জন্য পরীক্ষামূলকভাবে কলড্রপ সুবিধা চালু করে। ওই বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর প্রথম কলড্রপ সুবিধা দেওয়া শুরু করে বাংলালিংক। আর গ্রামীণফোন একই বছরের ১ অক্টোবর থেকে গ্রাহকদের এ সুবিধা দেওয়া শুরু করে। তবে গত বছর পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা এ সুবিধা বন্ধ করে দেয় মোবাইল অপারেটররা। পরীক্ষামূলক পদ্ধতিতে বাংলাদেশের মোবাইল অপারেটররা এক দিনে সর্বোচ্চ ৩০০ সেকেন্ড বা পাঁচ মিনিট ক্ষতিপূরণ দিয়েছিল।
বিটিআরসির নির্ধারিত মান অনুযায়ী, মুঠোফোন কোম্পানিগুলোর কলড্রপের হার ৩ শতাংশের কম হলে তা হবে মানসম্পন্ন সেবা। অর্থাৎ কোনো কোম্পানির প্রতি ১০০ কলে যদি তিনটির বেশি ড্রপ না হয় তাহলে তাদের সেবাকে মানসম্পন্ন ধরা হবে। আর আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী, কলড্রপ ২ শতাংশের মধ্যে থাকলে তা গ্রহণযোগ্য। প্রতিবেশী দেশ ভারতে এ হার ২ শতাংশ। বিটিআরসিতে অপারেটরদের জমা দেওয়া প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিন শীর্ষ অপারেটর গ্রামীণফোন, বাংলালিংক ও রবির কলড্রপের হার ১ শতাংশেরও কম, যা বিটিআরসির নির্ধারিত মানের মধ্যেই রয়েছে।
ভারতেও ২০১৫ সাল থেকে কলড্রপে ক্ষতিপূরণ সুবিধা চালু করা হয়েছে। দেশটিতে এক দিনে সর্বোচ্চ তিনবার করে মোট তিন মিনিট ক্ষতিপূরণ হিসেবে গ্রাহকদের দেওয়া হচ্ছে।

মোবাইল হ্যান্ডসেটের আইএমআই নিবন্ধনের কার্যক্রম শুরু হচ্ছে ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬

আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে দেশে হ্যান্ডসেটের ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল স্টেশন ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি (আইএমআই) নাম্বার নিবন্ধনের কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। এদিন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম ন্যাশনাল আইএমআই ডেটাবেজ উদ্বোধন করবেন। দেশীয় সফটওয়্যার ডেভেলপারদের তৈরি এই ডেটাবেজ সফটওয়্যারে আমদানিকৃত বা দেশে অ্যাসেম্বেল করা হ্যান্ডসেটের ১৫ ডিজিটের সিরিয়াল নাম্বার নিবন্ধিত থাকবে। নিবন্ধিত নাম্বারটির মাধ্যমে অনলাইনেই হ্যান্ডেসেটটির যাবতীয় তথ্য যাচাই করতে পারবেন বিক্রেতা-ক্রেতাসহ যে কেউ।
*#06#

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে গ্রাহকের পরিচয় ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মোবাইল ফোন আমদানিকারকদের সংগঠন মোবাইল ফোন ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমপিএ) এবং টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি যৌথভাবে এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করবে। বিএমপিএ-এর সাধারণ সম্পাদক রেজওয়ানুল হক বলছেন, "এর ফলে হ্যান্ডসেট চুরি কমবে। অপরাধ কমবে। সে সাথে সরকারের আমদানি শুল্কও বাড়বে"। তিনি বলেন, "এতদিন বিটিআরসিতে ম্যানুয়ালি আইএমআই নিবন্ধন করে ছাড়পত্র দেয়া হতো। এই পদ্ধতি চালুর পর তা ডিজিটাল পদ্ধতিতে রূপান্তরিত হবে। পর্যায়ক্রমে এ ডেটাবেজ নিবন্ধনের সঙ্গে মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোকেও যুক্ত করা হবে। তখন আইএমইআই ডেটাবেজে কোনো সেট নিবন্ধিত না হলে সেটি কোনো মোবাইল ফোন অপারেটরের নেটওয়ার্কে কাজ করবে না"।
রেজওয়ানুল হক বলেন, "গত ডিসেম্বরে শুরু হওয়া সিমের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন এপ্রিলের মধ্যে শেষ হবে। আর সিমের নিবন্ধনের মাধ্যমে নিরাপত্তার অর্ধেকটা নিশ্চিত হবে। এরপর হ্যান্ডসেটের নিবন্ধন করা গেলে নিরাপত্তার শতভাগ নিশ্চিত হবে। তিনি বলেন, ইতোমধ্যেই ডেটাবেজের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এখন টেস্ট রান চলছে। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পরীক্ষামূলকভাবে ডেটাবেজের সক্ষমতা যাচাই করা হবে। এরপর ৩ ফেব্রুয়ারি টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী এটি উদ্বোধন করবেন"। ডেটাবেজটি চালুর মাধ্যমে সেটের কান্ট্রি লক সিস্টেমও চালু করা সম্ভব হবে বলে জানান রেজওয়ানুল হক। তিনি বলেন, "তবে এই ডেটাবেজে কেবল নতুন করে আমদানিকৃত সেটই নিবন্ধিত হবে। বাজারে থাকা ৭ কোটির মতো সেটের নিবন্ধন অনেকটাই অসম্ভব। আর বছর তিনেকর মধ্যেই এসব সেট বাজার থেকে উধাও হয়ে যাবে। তাই পুরনো সেট নিবন্ধনের বিষয়ে বিএমপিএ নমনীয়"।
রেওয়ানুল হক বলেন, "বর্তমানে প্রতি বছর আড়াই কোটির কিছু বেশি হ্যান্ডসেট আমদানি হয়। বৈধ পথে আমদানি হওয়া সব সেটের নিবন্ধন হলে তখন অবৈধ পথে আমদানি হওয়া সেটের নিয়ন্ত্রণও সম্ভব হবে। তাদের ধারণা বর্তমানে ২০ শতাংশ হ্যান্ডসেট আসে অবৈধ পথে। শুরুতেই এটা ১৫ শতাংশে নেমে আসবে। একসময় শূন্যের কোঠায় চলে আসবে"।
এর আগে গত নভেম্বরে প্রিয়.কমের কাছে একান্ত সাক্ষাৎকারে রেজওয়ানুল হক আইএমআই নাম্বার ব্যবহারের ব্যাপারে সম্ভাব্য কী ধরণের পদক্ষেপ নেওয়া যায় সে ব্যাপারে জানিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, "আমরা শুধু মোবাইল হ্যান্ডসেট মনিটরিং করতে বলছি না। এ জন্য সেন্ট্রালাইজড সল্যুশন দরকার। বাংলাদেশের প্রতিটি হ্যান্ডসেট কিন্তু আইএমই নাম্বার দিয়ে ট্র্যাক করা সম্ভব। প্রত্যেকটি হ্যান্ডসেটের জন্য বিটিআরসি থেকে আইএমই নাম্বার অনুমতি নিতে হয়। কিন্তু এই আইএমই নাম্বারের আমাদের কোন সেন্ট্রালাইজড সার্ভার নেই। বিটিআরসির কাছে ডেটা আছে কিন্তু কাস্টম যখন এটা চেক করছে তখন তার কাছে কিন্তু কোন ডেটাবেজ বা সার্ভার থাকছে না। এমন কি অপারেটরদের কাছেও আইএমই নাম্বারের কোন ডেটাবেজ নেই; যেটি দেখে অপারেটর হ্যান্ডসেট ব্যবহার করার জন্য পার্মিশন দেবে"।
তিনি আরও জানিয়েছিলেন, "একজন সাধারণ গ্রাহক মার্কেট থেকে হ্যান্ডসেট কিনে তাঁর আইএমই নাম্বার চেক করতে পারছেন না। গ্রাহক জানতেও পারছেন না এই আইএমই নাম্বার কবে ইম্পোর্ট হয়েছে, কে ইম্পোর্ট করেছে এবং বিটিআরসি কবে পার্মিশন দিয়েছে। আমরা বলছি, বিটিআরসি সেন্ট্রালাইজড ডেটাবেজ করলে তখন কেউ অনুমতি নিলে সেই আইএমই নাম্বার সার্ভারে থাকবে এবং সেই সার্ভারটি কাস্টমস, মোবাইল অপারেটর ও গ্রাহক চেক করতে পারবে। অনেক সময় গ্রাহক শর্টকোড দিয়ে অনেক সার্ভিস গ্রহণ করে সেভাবে সে শর্টকোড দিয়ে আইএমই-এর ডেটা চেক করতে পারবে। এর রিপ্লাইয়ে তাঁকে জানানো হবে যে এই আইএমই নাম্বার বৈধ এবং এটার অনুমোদন দেওয়ার তারিখও জানাবে। এভাবে মনিটরিং করতে পারলে দেশে গ্রে মার্কেটের সংখ্যা অনেক কমে যাবে। বিটিআরসি চাইলে এ ব্যাপারে আমরা সহযোগিতা করতে প্রস্তুত আছি"।

ব্যবসায়িক কার্যক্রম একীভূত: এয়ারটেল হয়ে যাচ্ছে রবি


ব্যবসায়িক কার্যক্রম একীভূত করতে আনুষ্ঠানিক চুক্তি
করেছে মোবাইল অপারেটর রবি ও এয়ারটেল। একীভূত হওয়ার
এই প্রক্রিয়া আগামী দুই মাসের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে আশা
করছে অপারেটর দুটি। রবি ও এয়ারটেলের পাঠানো এক যৌথ
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানানো
হয়েছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়ার রাজধানী
কুয়ালালামপুরে রবি-এয়ারটেলের মূল বিনিয়োগকারী
প্রতিষ্ঠান আজিয়াটা গ্রুপ বারহাদ ও ভারতের এয়ারটেলের
মধ্যে আজ এই চুক্তি হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, ২০১৫ সালের ৯ সেপ্টেম্বর রবি-
এয়ারটেলের ব্যবসায়িক কার্যক্রম একীভূত করার সম্ভাবনার
বিষয়ে আলোচনা শুরুর ঘোষণা দেওয়ার পর এ চুক্তি হলো।
একীভূত কোম্পানিটি ‘রবি’ নামেই ব্যবসা পরিচালনা করবে।
এতে রবির মালিকানা থাকবে ৭৫ শতাংশ আর এয়ারটেলের
মালিকানা থাকবে ২৫ শতাংশ। প্রায় চার কোটি গ্রাহক নিয়ে একীভূত অপারেটরটি হবে
বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহৎ মোবাইল অপারেটর। বর্তমানে
পাঁচ কোটি ৬৬ লাখ গ্রাহক নিয়ে শীর্ষে আছে গ্রামীণফোন
আর তিন কোটি ২৮ লাখ গ্রাহক নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে আছে
বাংলালিংক। গ্রাহকসংখ্যায় তৃতীয় অবস্থানে থাকলেও
আয়ের দিক থেকে এখনই বাজারের দ্বিতীয় স্থানে আছে রবি। রবি আজিয়াটা মালয়েশিয়ার আজিয়াটা গ্রুপ বারহাদ ও
জাপানের এনটিটি ডোকামোর যৌথ উদ্যোগ। এখানে
আজিয়াটার শেয়ারের পরিমাণ ৯২ শতাংশ আর এনটিটি
ডোকোমোর শেয়ারের পরিমাণ ৮ শতাংশ। ১৯৯৭ সালে একটেল
নামে বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে রবি। বাংলাদেশের
শিল্প গোষ্ঠী একে খান গ্রুপ ও টেলিকম মালয়েশিয়ার যৌথ অংশীদারি কোম্পানি ছিল একটেল। ২০০৯ সালে একে খান
গ্রুপ ও টেলিকম মালয়েশিয়া আজিয়াটার কাছে রবির
মালিকানা বিক্রি করে দেয়। ২০১০ সালের ২৮ মার্চ ‘রবি’
নামে বাংলাদেশে ব্যবসা শুরু করে একটেল। ভারতের এয়ারটেল ২০১০ সালে ওয়ারিদ টেলিকমের ৭০
শতাংশ শেয়ার এক লাখ ডলারের বিনিময়ে কিনে নিয়ে
এয়ারটেল বাংলাদেশ নামে ব্যবসা শুরু করে। ২০১৩ সালে ৮
কোটি ৫০ লাখ ডলারের বিনিময়ে বাকি ৩০ শতাংশ কিনে
নেয় ভারতের এয়ারটেল। রবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সুপুন বীরাসিংহের বরাত
দিয়ে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশের বর্তমান
অসম প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও প্রতিযোগিতাপূর্ণ টেলিযোগাযোগ
খাতে একীভূতকরণ অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। একীভূতকরণের
মাধ্যমে এই খাতের দুই শীর্ষস্থানীয় অপারেটর তাদের
সম
LikeReportQuote0Likes

বুধবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

গ্রামীণফোন সিমে ১জিবি প্যাক এ ২০০% ডাটা বোনাস।


গ্রামীণফোন সিমের গ্রাহকদের জন্য
সুখবর!!! ১জিবি প্যাক এ ২০০% ডাটা বোনাস ★ গ্রামীণফোনে এখন socializing হবে তিনগুণ বেশি কারন
১জিবি -এর দামে পাচ্ছ পুরো ৩জিবি ইন্টারনেট। ★ অফারটি পেতে ডায়াল করুন:-
*৫০০০*১৮১# ★ বোনাস ভলিউম রাত ২টা থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে ব্যবহার
করা যাবে। ★ বোনাস ভলিউম এর মেয়াদ ৭ দিন
শুধুমাত্র গ্রামীণফোন-এর প্রিপেইড গ্রাহকগণের জন্য
প্রযোজ্য। ★ নির্দিষ্ট ভলিউম শেষ হবার পর অতিরিক্ত ইন্টারনেট
ব্যবহারে টাকা ০.০১/১০ কেবি হারে চার্জ প্রযোজ্য হবে
(মেয়াদ থাকা পর্যন্ত)। ★ গ্রাহকগণ ডাটা ব্যালেন্স চেক করতে ডায়াল করুন:-
*১২১*১*২# ★ ৩% সম্পূরক শুল্ক এবং সম্পূরক শুল্কসহ উল্লিখিত মূল্যের
উপর ১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য। ★ পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত অফারটি চলবে। ★ অফারটি ডিঅ্যাক্টিভ করতে ‘STOP’ লিখে SMS করুন ৫০০০
নম্বরে। ★